চরম অনিশ্চয়তার পর অবশেষে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে সীমান্ত খুলে দিয়েছে ফ্রান্স
গত কয়েকদিনেরচরম অনিশ্চয়তার পরঅবশেষে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে সীমান্ত খুলে দিয়েছে ফ্রান্স। যুক্তরাজ্যে নতুন বৈশিষ্ট্যের করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পর এটি বন্ধ করে দিয়েছিল ফরাসি কর্তৃপক্ষ।
ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার পর খুলে দেওয়া হয় সীমান্ত। বর্ডার খুললেও যুক্তরাজ্য থেকে যারা ফ্রান্সে ঢুকবেন, তাদের কাছে করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট থাকতে হবে। সেই সার্টিফিকেট ৭২ ঘণ্টা বা তিন দিনের বেশি পুরনো হওয়া চলবে না। এই সার্টিফিকেট থাকলে তবেই ফ্রান্সে ঢোকা যাবে।নতুন বৈশিষ্ট্যের করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পর ইউরোপের অনেক দেশই যুক্তরাজ্যের সঙ্গে বিমান চলাচল বন্ধ করে দেয়। যাতায়াতেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে সবকটি দেশকেই এই বাড়তি বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে সীমান্ত খুলে দেওয়া কিংবা বন্ধের বিষয়টি প্রত্যেক দেশের নিজস্ব বিষয়। তাই এখন ইউরোপের দেশগুলোকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, তারা সীমান্ত খুলবে কিনা এবং যুক্তরাজ্য থেকে লোকজনকে তাদের দেশে ঢুকতে দেবে কিনা।
ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রীর অফিস জানিয়েছে, করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিয়ে যুক্তরাজ্য থেকে ফ্রান্সে ঢোকা যাবে। তবে এই পরীক্ষা যেন সর্বশেষ প্রযুক্তি দিয়ে হয়, যাতে নতুন ধরনের ভাইরাসকে সনাক্ত করা সম্ভব হয়।