ফ্রান্স করোনাভাইরাসের বৃদ্ধির ফলে প্রবাসী ব্যাবসয়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ধাপের লাগাম টানতে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস-সহ দেশটির অন্য ৫৪টি শহরের রাত ৯ টা সকাল ৬ টা পর্যন্ত লকডাউন ঘোষনায় রাতে রাস্তা যেন জনমানবশূন্য থাকলেও সকাল ও সন্ধ্যা মেট্রো ,ট্রেন গুলোতে উপচে পড়া ভিড় দেখা যায় ৷ গত ১৭ তারিখ থেকে এই কারফিউ কার্যকর হওয়ার পরও আক্রান্ত সংখ্যা থেমে নেই তা নিয়মিত বেড়েই চলছে ৷
ফ্রান্সে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ দ্বিতীয় দফায় বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটির সরকার রাত্রিকালীন কারফিউ জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে করোনার অন্যতম হটস্পট হয়ে উঠছে ফ্রান্স।
দেশটির প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেছেন, হাসপাতালগুলোর ওপর চাপ এড়াতে কারফিউয়ের প্রয়োজন। কিন্তু দেশটিতে ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে অনেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন |
ফ্রান্সের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, গতকাল রবিবার দেশটির রেকর্ড ভেংঙ্গে ৫২ হাজার ১০ জন নতুন করে করোনা সংক্রমিত হয়েছেন ও ১১৬ জন মৃত্য বরন করেন ৷
গত বছরের ডিসেম্বরে চীনে উৎপত্তি হওয়া করোনাভাইরাসে ফ্রান্সে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ১১ লাখ৩৬ হাজার ৫০৭ জন মানুষ এবং মারা গেছেন ৩৪ হাজার ৭৬২ জন |