যুক্তরাজ্য করোনা সংক্রমনের দ্বিতীয় ঢেউয়ে প্রবেশ করেছে গতকাল এমটাই জানালেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।

এর প্রেক্ষিতে ইংল্যান্ডে করোনা মোকাবেলায় আরো কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারে সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে সরকার।পরিস্থিতি সামলাতে যুক্তরাজ্য তিন স্তরে বিধিনিষেধ দেওয়ার  কথা ভাবছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।

পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথম স্তরে কেবল সামাজিক দূরত্ব মেনেচলার উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে; এই স্তরে যেসব বিধিনিষেধ রাখার কথা ভাবা হচ্ছে তাএখনই ইংল্যান্ডের অধিকাংশ এলাকায় বিদ্যমান রয়েছে। 

দ্বিতীয় স্তরেবিভিন্ন ভেন্যুতে কারফিউ এবং এক বাড়ির বাসিন্দাদের সঙ্গে অন্য বাড়ির বাসিন্দাদের দেখা সাক্ষাতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কথা বিবেচনা করা হচ্ছে। ইংল্যান্ডের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কিছুকিছু এলাকায় স্থানীয়ভাবে এ ধরনের বিধিনিষেধ বলবৎরয়েছে।

সংক্রমণেরঊর্ধ্বগতি অব্যাহত থাকলে তৃতীয় স্তরে দেওয়া হবে লকডাউন সহ কঠোর সব বিধিনিষেধ। আলোচনা-পর্যালোচনার পর শেষ পর্যন্ত এ তিন স্তরবিশিষ্ট ব্যবস্থাপনা অনুমোদিত হলে অঞ্চলভেদে কর্তৃপক্ষ পৃথক ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ পাবে।

অন্যদিকে সরকারকে পরমর্শদাতা সাবেক  বিজ্ঞানী নেইলফাগুসন বলছেন, ভাইরাস নিয়ন্ত্রনে সরকারকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে।তিনি বলেন আমরা যদি দুই থেকে চার সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষা করি সে ক্ষেএে সংক্রমনের হারমার্চ মাসের মাঝামাঝি সময়েরপর্যায়ে চলে যেতেপারে।